দোকানে কোনো জিনিস কিনতে গিয়ে যদি দেখেন জিনিসটি কেনার মতো টাকা আপনার কাছে
নেই তাহলে হতাশ হবেন না। দোকানিকে বলে জিনিসটির দাম কিছুটা কমানো যায় কি
না, তা যাচাই করে দেখুন। এক জরিপে দেখা গেছে, ৮৯ ভাগ মানুষ দামাদামি করে
শেষ পর্যন্ত লাভবান হয়। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে বিজনেস ইনসাইডার। এ
লেখায় থাকছে নয়টি উপায়, যার মাধ্যমে দামাদামিতে আপনি সফল হতে পারেন।
১. বিচ্ছিন্ন হয়ে নিন
অনেক মানুষের ভিড়ে দোকানে দামাদামিতে সহজে সফল হওয়া যায় না। কারণ আপনাকে কমদামে কোনো পণ্য দেওয়া মানে তা অন্যদেরও দিতে হবে, এমনটাই ধারণা হতে পারে দোকানির।
২. কৌশলী হোন
বিক্রেতাকে ক্ষেপিয়ে দিয়ে আপনি দামাদামি করলেও কোনো লাভ হবে না। বাজারে পণ্য ক্রয়-বিক্রয় করা হয়। আর এখানে দাম নিয়ে মতপার্থক্য থাকতেই পারে। এক্ষেত্রে মাথা গরম করে নয় বরং ঠাণ্ডা মাথায় আপনার চাহিদার কথা দোকানিকে জানান।
৩. বিক্রেতাকেও সুযোগ দিন
কোনো দোকান থেকে যদি আপনি নিয়মিত কেনাকাটা করেন তাহলে সেখানে আপনার চাহিদা সহজেই মেটাতে আগ্রহী হবে দোকানি। শুধু একটি কেনাকাটা নয়, নিয়মিত ক্রেতার সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখা ব্যবসায়ীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
৪. বিক্রেতার মতামত শুনুন
আপনি একটি টিভি কিনতে গিয়ে যদি সরাসরি ১৫% ডিসকাউন্ট আশা করেন তাহলে তা মোটেও সুবিধাজনক হবে না। এক্ষেত্রে সহজেই সে বিষয়টি না করে দিতে পারবে। তাই তার বদলে বিক্রেতাকে বলুন, আমি এ টিভিটি পছন্দ করেছি। আমার রুমের জন্য এটাই দরকার। কিন্তু এটি আমার বাজেটের বাইরে। এখন কোন সুবিধাজনক পদ্ধতিতে এটি আমি নিতে পারি? এতে বিক্রেতা তার হাতে থাকা কোনো অফার বা কিস্তি ইত্যাদি জানিয়ে দিতে পারে।
৫. আপনার বুদ্ধিমত্তা প্রকাশ করুন
কোনো একটি বিশেষ জিনিস কিনতে গিয়ে সে বিষয়ে নিজের অজ্ঞানতা প্রকাশের মানে হয় না। সমঝদার বিক্রেতা একজন সমঝদার ক্রেতার কাছেই জিনিসটি বিক্রি করতে আগ্রহী হবে।
৬. আগে থেকেই খবর নিন
বছরের কোনো একটি নির্দিষ্ট সময়ে বিক্রেতা কমদামে পণ্য ছেড়ে দিতে পারে। এ ছাড়াও রয়েছে সুবিধাজনক স্থানে কেনাকাটার বিষয়। সুসজ্জিত কিংবা ব্যয়বহুল দোকানগুলোর পক্ষে কোনো জিনিসের দাম কমানো সম্ভব নাও হতে পারে। কিন্তু একই জিনিস আপনি পাবেন ভিন্ন কোনো দোকানে অনেক কম দামে।
৭. নিরবতা অবলম্বন করুন
নিরবতা অনেক সময় ইতিবাচক ভূমিকা রাখে। আপনি কোনো জিনিসের দামাদামি করতে গিয়ে নিজের কাঙ্ক্ষিত দামটি জানিয়ে দিতে পারেন। এরপর নিরবতা অবলম্বনের সময় তা কাটানোর জন্যও বিক্রেতা ‘হ্যাঁ’ বলে দিতে পারে।
৮. নগদ ডিসকাউন্ট খুঁজুন
ব্যবসায়ীদের পক্ষে ক্রেডিট বা ডেবিট কার্ডের মাধ্যমে পণ্য বিক্রি করা ব্যয়বহুল। এক্ষেত্রে অনেক ব্যবসায়ীকেই ব্যাংকের জন্য বাড়তি চার্জ বহন করতে হয়। তাই নগদ অর্থ প্রদান করে তার বদলে ডিসকাউন্ট চাইতে পারেন।
৯. বছর শেষের ডিসকাউন্ট
বহু দোকানিই বছর শেষে কমদামে পণ্য ছেড়ে দেয়। অনেকে গ্রীষ্মকাল শেষে সে সময়কার অবশিষ্ট পোশাক কমদামে ছেড়ে দেয়। একই বিষয় প্রযোজ্য শীতকালীন পোশাকের ক্ষেত্রেও। এক্ষেত্রে আপনাকে সঠিক সময়ের সন্ধান করতে হবে।
অনেক মানুষের ভিড়ে দোকানে দামাদামিতে সহজে সফল হওয়া যায় না। কারণ আপনাকে কমদামে কোনো পণ্য দেওয়া মানে তা অন্যদেরও দিতে হবে, এমনটাই ধারণা হতে পারে দোকানির।
২. কৌশলী হোন
বিক্রেতাকে ক্ষেপিয়ে দিয়ে আপনি দামাদামি করলেও কোনো লাভ হবে না। বাজারে পণ্য ক্রয়-বিক্রয় করা হয়। আর এখানে দাম নিয়ে মতপার্থক্য থাকতেই পারে। এক্ষেত্রে মাথা গরম করে নয় বরং ঠাণ্ডা মাথায় আপনার চাহিদার কথা দোকানিকে জানান।
৩. বিক্রেতাকেও সুযোগ দিন
কোনো দোকান থেকে যদি আপনি নিয়মিত কেনাকাটা করেন তাহলে সেখানে আপনার চাহিদা সহজেই মেটাতে আগ্রহী হবে দোকানি। শুধু একটি কেনাকাটা নয়, নিয়মিত ক্রেতার সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখা ব্যবসায়ীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
৪. বিক্রেতার মতামত শুনুন
আপনি একটি টিভি কিনতে গিয়ে যদি সরাসরি ১৫% ডিসকাউন্ট আশা করেন তাহলে তা মোটেও সুবিধাজনক হবে না। এক্ষেত্রে সহজেই সে বিষয়টি না করে দিতে পারবে। তাই তার বদলে বিক্রেতাকে বলুন, আমি এ টিভিটি পছন্দ করেছি। আমার রুমের জন্য এটাই দরকার। কিন্তু এটি আমার বাজেটের বাইরে। এখন কোন সুবিধাজনক পদ্ধতিতে এটি আমি নিতে পারি? এতে বিক্রেতা তার হাতে থাকা কোনো অফার বা কিস্তি ইত্যাদি জানিয়ে দিতে পারে।
৫. আপনার বুদ্ধিমত্তা প্রকাশ করুন
কোনো একটি বিশেষ জিনিস কিনতে গিয়ে সে বিষয়ে নিজের অজ্ঞানতা প্রকাশের মানে হয় না। সমঝদার বিক্রেতা একজন সমঝদার ক্রেতার কাছেই জিনিসটি বিক্রি করতে আগ্রহী হবে।
৬. আগে থেকেই খবর নিন
বছরের কোনো একটি নির্দিষ্ট সময়ে বিক্রেতা কমদামে পণ্য ছেড়ে দিতে পারে। এ ছাড়াও রয়েছে সুবিধাজনক স্থানে কেনাকাটার বিষয়। সুসজ্জিত কিংবা ব্যয়বহুল দোকানগুলোর পক্ষে কোনো জিনিসের দাম কমানো সম্ভব নাও হতে পারে। কিন্তু একই জিনিস আপনি পাবেন ভিন্ন কোনো দোকানে অনেক কম দামে।
৭. নিরবতা অবলম্বন করুন
নিরবতা অনেক সময় ইতিবাচক ভূমিকা রাখে। আপনি কোনো জিনিসের দামাদামি করতে গিয়ে নিজের কাঙ্ক্ষিত দামটি জানিয়ে দিতে পারেন। এরপর নিরবতা অবলম্বনের সময় তা কাটানোর জন্যও বিক্রেতা ‘হ্যাঁ’ বলে দিতে পারে।
৮. নগদ ডিসকাউন্ট খুঁজুন
ব্যবসায়ীদের পক্ষে ক্রেডিট বা ডেবিট কার্ডের মাধ্যমে পণ্য বিক্রি করা ব্যয়বহুল। এক্ষেত্রে অনেক ব্যবসায়ীকেই ব্যাংকের জন্য বাড়তি চার্জ বহন করতে হয়। তাই নগদ অর্থ প্রদান করে তার বদলে ডিসকাউন্ট চাইতে পারেন।
৯. বছর শেষের ডিসকাউন্ট
বহু দোকানিই বছর শেষে কমদামে পণ্য ছেড়ে দেয়। অনেকে গ্রীষ্মকাল শেষে সে সময়কার অবশিষ্ট পোশাক কমদামে ছেড়ে দেয়। একই বিষয় প্রযোজ্য শীতকালীন পোশাকের ক্ষেত্রেও। এক্ষেত্রে আপনাকে সঠিক সময়ের সন্ধান করতে হবে।
৪:০৬ AM
Share:
0 মন্তব্য(গুলি):